ইস্টবেঙ্গলের প্রতি মহুয়া রায়চৌধুরীর ভালোবাসা - প্রতিবেদক রবি বসুর বক্তব্য থেকে নেওয়া
মহুয়া রায়চৌধুরী ছিলেন ইস্ট বেঙ্গল ফুটবল ক্লাবের একজন ডাই হার্ড ফ্যান। রবি বসুর বইতে মহুয়ার অনেক ঘটনা রয়েছে এবং এই নিবন্ধটি সেই বই থেকে নেওয়া হয়েছে।
কমল বন্দোপাধ্যায় মহুয়া রায়চৌধুরীর 37 তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর স্মৃতি থেকে স্মরণ করেছেন
দমদমের বাসিন্দা কমল বন্দ্যোপাধ্যায় শিল্পীকে একদম মেয়েবেলা থেকে দেখেছেন তাঁর দাদার বন্ধু হিসেবে। গত বছরও স্মৃতিচারণ করেছিলেন আজকের দিনে তাঁর হারিয়ে যাওয়া বন্ধুকে নিয়ে। আজ আবার বললেন কিছু কথা। ছোট ছোট মণি মুক্তোয় ভরা সেই সব কথা হুবহু তুলে দিলাম।






মহুয়া রায়চৌধুরীর 37তম মৃত্যুবার্ষিকীতে মহুয়া রায়চৌধুরীকে নিয়ে লিখলেন বিপ্লব চট্টোপাধ্যায়
২২ জুলাই, বিপ্লব চট্টোপাধ্যায়ের কাছে ভীষণ শোকের। ১৯৮৫ সালে এই দিন হারিয়ে গিয়েছিলেন মহুয়া রায়চৌধুরী। মহুয়ার সঙ্গে বিপ্লব বহু ছবি করেছেন। আনন্দবাজার অনলাইন যোগাযোগ করতেই বিষণ্ণ গলায় বললেন, ‘‘মহুয়ার সঙ্গে পরিচিতি কি আজকের? অভিনয়ে আসার আগে থেকে ওর মাকে চিনতাম। মহুয়া তখন শিপ্রা। ওর মা টেলিফোনে চাকরি করতেন। খুব ভাল নাচ জানতেন। নানা জায়গায় মঞ্চানুষ্ঠান করতেন। মহুয়ার বাবাও জনপ্রিয় নৃত্যশিল্পী।’’
মহুয়ারা তখন দমদমের একটি আবাসনের বাসিন্দা। ছোট থেকে অভিনেত্রীও স্বাভাবিক ভাবেই নাচের তালিম নেন। পারদর্শীও হয়ে ওঠেন। তরুণ মজুমদারের ‘শ্রীমান পৃথ্বিরাজ’ তাঁর প্রথম ছবি। পরিচালকই তাঁর নাম বদলে রাখেন মহুয়া। প্রথম ছবিতেই নিজেকে প্রমাণ করেছিলেন অভিনেত্রী। ফলে, আর তাঁকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, এমনই বক্তব্য বর্ষীয়ান অভিনেতার।
ব্যক্তি মহুয়া কেমন ছিলেন? বিপ্লবের কাছে প্রশ্ন ছিল আনন্দবাজার অনলাইনের। অভিনেতার কথায়, ‘‘মহুয়া ফুলের মতোই মিষ্টি ছিল। যেমন রূপ তেমনই প্রতিভা। আজও ওর তুলনা মহুয়া নিজেই। সারা ক্ষণ সবাইকে নিয়ে আনন্দে মেতে থাকত। কোনও ভণিতা ছিল না। শিশুদের ভীষণ ভালবাসত। ইন্ডাস্ট্রির দুঃস্থ কলাকুশলীর কত সন্তান যে মহুয়ার দেওয়া অর্থে পড়াশোনা করে বড় হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। রোজগারের একটা বড় অংশ ও অকাতরে দান করে দিত।’’ এ-ও জানিয়েছিলেন, একই সঙ্গে ভালবাসতেন কুকুর। স্টুডিয়োর সমস্ত কুকুর ওর পোষ্য। মহুয়া নিয়মিত তাদের খেতে দিতেন। যত্ন নিতেন। মহুয়ার দেহ যখন স্টুডিয়োয় নিয়ে আসা হয়েছিল ওরা সবাই এসে সার বেঁধে দাঁড়িয়ে। মাথা নীচু সবার। চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে। উপস্থিত সবাই সে দিন বিস্মিত পথপশুদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন দেখে!
এমন প্রাণবন্ত শিল্পী এ ভাবে অকালে ঝরে গেলেন! বর্ষীয়ান অভিনেতার যুক্তি, মৃত্যু বলে আসে না। কোন রূপ ধরে আসবে কেউ জানে না। এবং মহুয়ার মৃত্যু যেহেতু বিতর্কিত তাই বিষয়টি নিয়ে তিনি কোনও কথাই বলবেন না। ওঁর চোখে মহুয়া এখনও হুল্লোড়ে মেতে ওঠা মিষ্টি একটি মেয়ে। যে নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াতে ভালবাসত। প্রায়ই সেটে সবার জন্য রান্না করে নিয়েও আসতেন। আর পরিবারে কোনও অশান্তি হলে? ‘‘তখন একটু চুপচাপ। হালকা বিষণ্ণ। সবার আড়ালে হয়তো চোখও ভিজে উঠত। কিন্তু কিছুতেই সেটা সবার সামনে প্রকাশ করত না মহুয়া’’, দাবি বিপ্লবের। তাই অভিনেত্রীর আকস্মিক প্রয়াণ আজও তাঁকে কষ্ট দেয়। বর্ষীয়ান অভিনেতার মতে, ‘‘অনেক বড় শিল্পী। খুব বড় মনের মেয়ে। আমার ভীষণ ভাল বন্ধু। ওর মৃত্যু আজও মেনে নিতে পারিনি।’’
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
দেবশ্রী রায় মহুয়া রায়চৌধুরী নিয়ে কথা বলেছেন তার 37তম মৃত্যুবার্ষিকীতে
মহুয়া রায়চৌধুরীকে আমি ছোট্ট থেকে চিনি। আমি আর আমার দিদি কৃষ্ণা রুমকি-চুমকি নামে নাচ অনুষ্ঠান করতাম। মহুয়াদিও তখন তেমনই শিশু নৃত্যশিল্পী। বাড়ির নাম শিপ্রা। পোশাকি নাম সোনালি রায়চৌধুরী। ওঁর বাবা আমার মাকে বৌদি বলে ডাকতেন। সেই সময়ে একটি অ্যামেচার ক্লাব প্রতি রবিবার ছোটদের নাচের অনুষ্ঠানের আয়োজন করত। আমরা তো যেতামই। মাঝেমধ্যে মহুয়াদিও অংশ নিতেন। সেই মহুয়াদি অভিনয়ে এলেন আমারই মতো। তরুণ মজুমদারের হাত ধরে। তনুদা ওঁরও নাম বদলে রাখলেন মহুয়া। প্রথম ছবি ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’।
এর পরেই আমরা একসঙ্গে ‘দাদার কীর্তি’ ছবিতে। তত দিনে মহুয়াদির বিয়ে হয়ে গিয়েছে। এক ছেলে গোলা-ও এসেছে কোলে। সে সব মায়ের মুখে শুনেছিলাম। আমাদের বয়সের অনেক ফারাক। তাই দিদি মায়ের সঙ্গে বেশি কথা বলতেন। আমার মা ছিল ওঁর ‘মাসিমা’। আমরা মহুয়াদির বর তিলক চক্রবর্তীকেও চিনতাম। তিলকদা মঞ্চে কিশোরকুমারের গান গাইতেন। সেই থেকেই প্রেম। মাকে বলেছিলেন, ‘‘মাসিমা, আমরা পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছি।’’
সেটে কম কথা হলেও একটা জিনিস খেয়াল করতাম। দিদি বেশ মেজাজি। এই হাসিখুশি, কিছু ক্ষণ পরেই বেজায় রেগে গিয়েছেন। খুব রগচটা ছিলেন। আর রেগে গেলে অনেক সময়েই যা মুখে আসত, তা-ই বলতেন। শুনেছি, তখন নাকি গালিগালাজও করে বসতেন অনেককে। মাথা ঠান্ডা হলেই আবার সব ঠিক। এ সব দেখে এক এক সময়ে মনে হত, সংসার জীবনে কি সুখী ছিলেন না মহুয়াদি? প্রায়ই ওঁকে দেখতাম কেমন যেন অশান্ত। কিন্তু রূপটান নেওয়ার পর সে সব ভুলে যেতেন। অভিনয়ে কোনও দিন কোনও খামতি রাখতেন না।
আর ছেলে অন্তপ্রাণ ছিলেন। একমাত্র ছেলেকে চোখে হারাতেন। টালিগঞ্জের খুব কাছেই ভাড়াবাড়িতে থাকতেন ওঁরা। তখন ‘দাদার কীর্তি’র শ্যুট চলছে। এক বার শ্যুটের পরে নাকি তিলকদার বাইকে চেপে মহুয়াদিকে রাস্তায় ঘুরতে দেখেছিলেন সন্ধ্যা রায়। পর দিন মহুয়াদি স্টুডিয়োয় আসতেই তোড়ে বকুনি। সন্ধ্যাদির বক্তব্য, নায়িকাদের পথেঘাটে ঘুরতে দেখা গেলে আকর্ষণ থাকবে? বকুনি খেয়ে মুখ কাঁচুমাচু করে ফের আমার মায়ের কাছেই মহুয়াদি। বিষণ্ণ গলায় বলেছিলেন, ‘‘সন্ধ্যাদি কী বকলেন!’’ মা সে দিন বুঝিয়েছিলেন, সন্ধ্যাদি সবার মায়ের মতো। মায়েরা তো সন্তানদের ভাল-মন্দ বলবেনই, আগলাবেনও।
‘দাদার কীর্তি’র পর আরও একাধিক ছবিতে আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। ‘সুবর্ণ গোলক’ ছবিতে আবার আমরা দুই বোন। ‘পারাবত প্রিয়া’য় মহুয়াদি নার্স হয়েছিলেন। যত ভাল অভিনেত্রী, সম্ভবত ততটাও সংসারী ছিলেন না। এক দিন স্টুডিয়োয় এসে সটান আমার ঘরে। আমি তখন ‘ভালবাসা ভালবাসা’-র শ্যুট করছি। বললেন, ‘‘বললেন, কল শো-তে গিয়ে আমার মেকআপ বক্স হারিয়ে ফেলেছি। তোরটা একটু দিবি? নইলে শ্যুট করতে পারব না!’’ শুনে একটু অবাকই হয়েছিলাম। সে দিন আমার সঙ্গে, তনুদার সঙ্গে অনেক গল্প করেছিলেন। অদ্ভুত ভাবে খুব শান্ত! তার পরে মেকআপ বক্স নিয়ে শ্যুট করতে গেলেন।
পর্দায় আমরা দুই বোন। কিন্তু বাস্তবে একদম বিপরীত। ভাল অভিনয়ের খিদে দু’জনেরই। পর্দা ভাগ করতে গিয়ে দু’জনেই সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করতাম। ফলে, সুস্থ প্রতিযোগিতা ছিল। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা তলায় তলায় রাজনীতি করা— মাথাতেই আসত না। আরও একটি বিষয়ে মিল। আমার মতো মহুয়াদিও পশুপ্রেমী ছিলেন। স্টুডিয়োয় এসেই প্রথমে সমস্ত কুকুরদের খাওয়াতেন। তার পর কাজ শুরু করতেন। আমার প্রথম হিন্দি ছবি ‘জাস্টিস চৌধুরী’ মুক্তি পেল। তখন ছবির ভিডিয়ো ক্যাসেট পাওয়া যেত। রূপসজ্জাশিল্পী বুড়োকে ডেকে বলেছিলেন, ‘‘তুই আমার বাড়িতে আয়। একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করে আমরা চুমকির ছবিটা দেখব। ও তো আমাদের ঘরের মেয়ে।’’ এই সব গুণের জন্যই আমার মতো মহুয়াদিকেও ইন্ডাস্ট্রি ভীষণ ভালবাসত। ওঁর ‘আদমি ঔর অওরত’ আমার প্রিয় ছবি।
এ সবের মধ্যেই ১৯৮৫ সালে সর্বনাশা ২২ জুলাই। কী করে গায়ে আগুন লাগল? পুড়ে গিয়েছিলেন, না কি অন্য কিছু? সব উত্তর অজানা রেখেই বড্ড অসময়ে চলে গেলেন মহুয়াদি। অনেক কাজ বাকি ছিল। অনেক সম্মানও পাওনা ছিল। সেটে এসেও ছেলের কথা কিছুতেই ভুলতে পারতেন না। সব শিশুর মধ্যেই নিজের ছেলেকে খুঁজতেন। তাই বাচ্চাদের দেখলেই কাজ ফেলে খেলায় মেতে উঠতেন দিব্যি। নিজের ছেলে গোলাকে নিজের হাতে আর মানুষ করাই হল না মহুয়াদির!
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
তরুণ মজুমদার এর চোখে মহুয়া রায়চৌধুরী
শিপ্রা থেকে মহুয়া রায়চৌধুরীতে রূপান্তর তাঁর হাতেই । মহুয়াকে নিজের মেয়ের মতোই দেখতেন তরুণ মজুমদার । ইন্ডাস্ট্রিও জানত বা এখনও জানে মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়, দেবশ্রী রায় এবং মহুয়া রায়চৌধুরী হলেন তরুণ মজুমদারের তিন মানসকন্যা । তাঁদের মধ্যে মহুয়া রায়চৌধুরীকে জীবনের মঞ্চ থেকে বিদায় নিতে হয় অকালেই । তাঁর মৃত্যুতে গভীরভাবে আহত হন প্রয়াত পরিচালক ।
সাধারণ পরিবারের মেয়ে মহুয়া ছিলেন পরিচালক তরুণ মজুদারের 'আবিষ্কার' । অভিনয়ের জন্য তাঁকে পরিশীলিত তথা গ্রুমিং করেছিলেন সন্ধ্যা রায় । ১৯৭৩ সালে তরুণ মজুমদারের পরিচালনায় মুক্তি পায় মহুয়া অভিনীত প্রথম ছবি শ্রীমান পৃথ্বীরাজ । বক্স অফিসে এই ছবি ছিল সুপারডুপার হিট । এর পর মহুয়াকে আর ছবির জন্য অপেক্ষা করতে হয়নি । 'সেই চোখ', 'বাঘবন্দি খেলা', 'কবিতা', 'বেহুলা লখিন্দর', 'শেষরক্ষা', 'সুবর্ণগোলক', 'সেই সুর', 'সাহেব', 'কপাকুণ্ডলা', 'ইমনকল্যাণ', 'অমৃতকুম্ভের সন্ধানে', 'পারাবত প্রিয়া', 'তিল থেকে তাল'-সহ একাধিক বক্সঅফিস সফল ছবির নাযিকা ছিলেন মহুয়া ।
সৌন্দর্য, ব্যক্তিত্বের পাশাপাশি বলিষ্ঠ অভিনয়ে অনুরাগীদের মুগ্ধ করেছিলেন তিনি । তাঁর স্বপ্নের উড়ান মুখ থুবড়ে পড়ে ১৯৮৫ সালের ২২ জুলাই । নিজের বাড়িতে ভয়ঙ্করভাবে অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রয়াত হন তিনি । সে সময় মহুয়া ছিলেন টালিগঞ্জের প্রথম সারির নায়িকা । একসঙ্গে কাজ করছিলেন বা করার কথা ছিল ১৫ টি ছবিতে । তাঁর মৃত্যুর পর মুক্তি পেয়েছিল 'অনুরাগের ছোঁয়া', 'প্রেম ও পাপ', 'অভিমান', 'আশীর্বাদ', 'কেনারাম বেচারাম'-এর মতো ছবি ।

মহুয়া রায়চৌধুরীর মৃত্যু আজও রহস্যের ধোঁয়ায় ঘেরা । প্রচুর জলঘোলা হলেও এর উপর থেকে যবনিকা আজও ওঠেনি । মহুয়ার অকালমৃত্যু প্রসঙ্গে তরুণ মজুমদার বলেছিলেন, " অতি অল্প সময়ের জন্য সে এসেছিল ৷ অভিনয় দিয়ে সবার মন জয় করে অকালেই সে চলে গেল সবার চোখের আড়ালে ৷ " জীবনে মৃত্যু নিষ্ঠুর, মানতেন তরুণ মজুমদার । কিন্তু বলেছিলেন তাঁর কন্যাসম মহুয়ার বেলায় যে মৃত্যু দেখতে হয়েছিল, সেরকম নিষ্ঠুর মৃত্যু যেন তাঁকে আর না দেখতে হয় ।
মহুয়া রায়চৌধুরী এবং প্রতিবেশীদের সাথে তার সামাজিক সম্পর্ক
আমরা জানি যে চলচ্চিত্রের সেলিব্রিটিরা তাদের প্রতিবেশীদের সাথে দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করেন, তা 50 বছর আগে হোক বা এখন। তারা খুব কমই সামাজিক সমাবেশে যোগ দেয় যদি এটি একটি ব্যবসায়িক চুক্তি না হয়।
অনেকের মধ্যে আলাদা ছিলেন অভিনেত্রী মহুয়া রায়চৌধুরী। এমনকি সে যখন শিখরে ছিলেন, তখনও তিনি মাটির কাছাকাছি ছিলেন। এমন অনেক উদাহরণ আছে যেখানে আমরা দেখতে পাই যে মহুয়া রায়চৌধুরী তার প্রতিবেশীদের সাথে কতটা ঘনিষ্ঠ ছিলেন।
একটি বিবাহ বউভাত সম্পর্কিত সমাবেশ যেখানে মহুয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল এবং কীভাবে তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন তা নীচে দেওয়া হল। বর্ণনাটি একজনের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া।
মহুয়া রায়চৌধুরীর চোখে উত্তম কুমার
মহুয়া উত্তম কুমারের সাথে অনেক ছবিতে অভিনয় করেছেন এবং বাঘ বন্দি খেলা তার মধ্যে একটি। এই ছবির একটি বিশেষ দৃশ্য নিয়ে মহুয়ার বক্তব্য। উত...

-
বিয়ের দিন উত্তম কুমারের সঙ্গে মহুয়া ও তিলক জনৈকা চন্দনা দেবী র মহুয়া সম্পর্কে বিবৃতি : অসাধারণ অভিনেত্রী ! কিছুদিন আমার প্রতিবেশ...
-
শেষ ছবি বীরেশ চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত ‘ আশীর্বাদ ’ । চিত্রগ্রাহক শক্তি বন্দ্যোপাধ্যায় ক্যামেরা বন্দি করলেন মহুয়ার শেষ শট। আক...
-
একটি দৈনিক বাংলা নিউজ পেপার (আনন্দবাজার পত্রিকা) থেকে আমরা মহুয়ার পারলৌকিক কাজের বিবরণ আমরা পেয়েছি